স্টাফ রিপোর্টারঃ
প্রশাসনের বিভিন্ন স্থরে নিজেকে ময়মনসিংহ হিন্দু ধর্মাবলম্বিদের প্রধান পরিচয় দিয়ে নানা অপকৌশলে ব্যাক্তি স্বার্থ চরিতার্থ করছে এমন অভিযোগ এনে রাতের অন্ধকারে দূর্গাবাড়ী মন্দিরের পকেট কমিটি করায় শংকর সাহাকে অবাঞ্চিত ঘোষনা করেছে ময়মনসিংহ সনাতন ধর্মাবলম্বী নেতৃবৃন্দ।
৯ মে দূর্গাবাড়ী নাট মন্দিরে সাধারণ সভা থেকে এ সিধান্ত নেয়া হয়। একইসাথে ১৮ সদস্য বিশিষ্ট নতুন কমিটি ঘোষনা করা হয়েছে। সভায় সভাপতিত্ব করেন আর্য্যধর্ম জ্ঞান পদায়িণী সভা (ধর্ম সভা) দূর্গাবাড়ী মন্দিরে রণেন্দ্র কুমার ঘোষ।
কমিটি গঠন করার সময় আর্য্যধর্ম জ্ঞান পদায়িণী সভা (ধর্মসভা) দূর্গাবাড়ী মন্দিরের মেয়াদ উর্ত্তীন কার্যনির্বাহি কমিটির সদস্যবৃন্দ সহ সনাতন ধর্মাবলম্বীর নেতৃবৃন্দ ও সাধারন ভক্তবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
বক্তারা বলেন, গত ৪ মে যখন ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশন নির্বানকে কেন্দ্র করে সকলে ব্যস্ত। সেসময় গোপনে কিছু সংখ্যক লোক নিয়ে ১৫ মিনিটে দূর্গাবাড়ী মন্দিন কমিটি গঠন করে। পরে যা একটি দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশ করলে মন্দির কমিটির সংখ্যাগরিষ্ট সাবেক নেতৃবৃন্দ জানতে পারে। এবং তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান।
জানা যায়, পূর্বের কমিটি মেয়াদ উর্ত্তীন হওয়ার পর কমিটির সংখ্যাগরিষ্ঠ পদ-পদবীধারীদের মূল্যায়ন করে মন্দির অভ্যন্তরে সাধারন সভার মাধ্যমে নতুন এ কমিটি গঠন করা হয় ।
বিণয় কৃষ্ণ দেবনাথ কে সভাপতি ও সঞ্জীব সরকার কে সম্পাদক ঘোষনা করে ১৮ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়।
পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে আরো যারা রয়েছেন, সহ সভাপতি- এড. অশোক ঘোষ, বিপ্লব সরকার বিল্লু, এড প্রবীর মজুমদার চন্দন, এড. তপন দে, সহ সম্পাদক- পবীত্র রঞ্জন রায়, স্বপন দাস, সুমন ভৌমিক, সদস্যবৃন্দ- রণেন্দ্র কুমার ঘোষ, শংকর চক্রবর্তী, এড. অশোক সরকার, রাখাল পাল, স্বপন ঘোষ, মুক্তিযোদ্ধা সত্যেন্দ্র নাথ সরকার, হিমন পাল খোকন, দেবাশীষ পান্না, অমিত মিশ্র। সাধারন সভাটি পরিচালনা করেন পবীত্র রঞ্জন রায়।
Leave a Reply